শিরোনাম
Showing posts with label মাঠ-বা-Zi. Show all posts
Showing posts with label মাঠ-বা-Zi. Show all posts

দোহা আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে বক্সিং এ ভারতের সোনা

ছবি-গুগল 
দোহার মাটিতে চলা বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের মঞ্চে সফল হলেন ভারতীয় বক্সাররা। ৫৬ কেজি,৬০ কেজি ও ৬৪ কেজি বিভাগে সোনা পেলেন যথাক্রমে শিবা থাপা,মনীশ কৌশিক ও মনোজ কুমার। কমনওয়েলথ গেমসে রুপোজয়ী দেবেন্দ্র সিং ৪৯ কেজি বিভাগে সোনা পেলেন।  ৫২ কেজি বিভাগে রুপো পান গৌরব বিধুরি। মনদীপ জংড়া ৬৯ কেজিতে এবং বিকাশ কৃষ্ণণ ৭৫ কেজিতে ব্রোঞ্জ পদক পান। সবমিলিয়ে দোহার মাটিতে শনিবার দেশকে চারটি সোনা,একটি রুপো ও দুটি ব্রোঞ্জ পদক এনে দিলেন ভারতীয়রা।  

ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সিরিজ আপাতত অনিশ্চিত

ছবি-গুগল 
অনিশ্চিত ইন্দো-পাক সিরিজ।ভারতীয় দল আপাতত কোনও নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলতে রাজি নয় বলে জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অন্যতম সদস্য রাজীব শুক্লা। চলতি বছর ডিসেম্বরে সংযুক্ত আরব আমির শাহিতে ভারত-পাক প্রথম টেস্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করতেও শুরু করে দিয়েছিল পাক ক্রিকেট বোর্ড। ভারতীয় বোর্ড এর সম্মতি না পাওয়ার জন্য সেই সিরিজ আপাতত বিশ বাঁও জলে। সমস্ত বিষয়টি নিয়ে স্বভাবতই অসন্তুষ্ট পাক ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান শাহরিয়ার খান।  

ব্যক্তিগত রেকর্ড ভেঙে নয়া রেকর্ড গড়লেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো

ছবি-গুগল 
রিয়াল মাদ্রিদ এর হয়ে শনিবার ৩০০তম ম্যাচটি খেলতে নেমেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। আর খেলার মাঠে পেনাল্টির জন্য কিক দেওয়ার সাথে সাথেই গোল। ফলে ৩১৩টি গোলের পাশে লেখা হয়ে গেল রোনালদোর নাম। অন্য দিকে ইউরোপীয় লিগে সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে ৪৮টি গোল করে তৃতীয়বার পিচিচি পুরস্কার জিতে নিতে চলেছেন তিনি। তবে মাদ্রিদের সর্বোচ্চ গোলদাতা রাউলকে টপকাতে গেলে এখনও ১১ টি গোল করতে হবে রোনালদোকে৷তবে যে ভাবে তার গোলের সংখ্যা বাড়ছে সেই রেকর্ড ছুঁতে আর বেশী দেরি আছে বলে মনে হয়না। 

সাউদি-ম্যাককালাম ঝরে দিশেহারা ইংল্যান্ড

ওয়েলিংটনে আজ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ঝড় তুললেন সাউদি এবং ব্রেন্ডন ম্যাককালাম । আর এই দু-জনের ঝরে জাস্ট খড়কুটোর মতন উড়ে গেলেন মর্গ্যানের ব্রিটিশ বাহিনী।
বল হাতে নিয়ে সাউদি যেন আগুন লাগালো ইংরেজ শিবিরে। কিউই পেসারের তোপে রীতিমত দিশেহারা হয়ে পড়েছিল ইংরেজরা। সাউদির রেকর্ড বোলিংয়ে ইংল্যান্ড গুটিয়ে গিয়েছে মাত্র ১২৩ রানে। সাউদির আজকের বোলিং কার্ড ৯ ওভারে মাত্র ৩৩ রান দিয়ে ৭ উইকেট। অল্পের জন্য দারুণ একটা রেকর্ড হাত ছাড়া হলো সাউদির। বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডটি গ্লেন ম্যাকগ্রার। ২০০৩ বিশ্বকাপে নামিবিয়ার বিপক্ষে ১৫ রানে ৭ উইকেটে নিয়েছিলেন অস্ট্রেলীয় কিংবদন্তি পেসার। ২০ রানে ৭ উইকেট নিয়ে ম্যাকগ্রার পরই অবশ্য অ্যান্ডি বিকেল রয়েছেন। তবে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে ওয়ানডেতে সাউদির এই স্পেলটাই সর্বকালের সেরা। সাউদির আগে এই রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন শেন বন্ড। ২০০৫ সালে ভারতের বিপক্ষে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন বন্ড।

১২৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতেই খুনে চেহারায় আবির্ভাব হলেন ৩৩ বছর কিউই অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। একের পর এক চার-ছক্কার বন্যায় নাকানি-চোবানি খাওয়ালেন অ্যান্ডারশ্ন-ব্রড দের। করলেন বিশ্বকাপের সবচেয়ে দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড। ফিফটি ছুঁতে ম্যাককালামের লাগল মাত্র ১৮ বল। আগের রেকর্ডটিও ছিল তাঁর দখলে। ২০০৭ বিশ্বকাপে কানাডার বিপক্ষে পঞ্চাশ করেছিলেন ২০ বলে। আজকে ২৫ বলে ৭৭ রান করতে ম্যাককালাম বাউন্ডারি মেরেছেন ৮টি আর ওভার বাউন্ডারি মেরেছেন ৭টি। স্ট্রাইক রেট ছিল ৩০৮.০০।   

বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ ক্রীড়াসূচি (ভারতীয় সময় অনুসারে)


ভারতীয় সময় অনুসারে বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১৫ ক্রীড়াসূচি ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন নিচের লিঙ্কটিতেঃ-

শেষমেষ বিশ্বকাপ ফাইনাল নিয়ে মুখ খুললেন মেসি

আক্ষেপটা সারা জীবনেও ঘুচবেনা মেসির বিশ্বকাপ ট্রফি জয়ের এত কাছে গিয়েও শেষ পর্যন্ত অধরাই রয়ে যায় বিশ্বকাপ ফাইনাল নিয়ে এতদিন মুখ না খুললেও সম্প্রতি ফিফাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তাঁর সমস্ত হতাশা উগরে দিয়েছেন লিওনেল মেসি স্বীকার করলেন ফাইনালটা হারার আফশোষ এখনও তাঁকে তাড়া করে বেড়ায় জার্মানির মারিও গোটশের গোলটা এখনও তাঁর কাছে ‘নাইট মেয়ার’ তিনি আরও জানান “ ফাইনালে আমরাই বেশি সুযোগ পেয়েছিলাম কিন্তু সেগুলো কাজে লাগাতে না পারার দুঃখ আমাদের জীবনভর তাড়া করে বেড়াবে” 

এশিয়ার সেরা অস্ট্রেলিয়া

জয়ের উল্লাস। ছবি এএফসিএশিয়ানকাপ ডট কম।  
২০০৬ সালে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনে যোগ দেয় অস্ট্রেলিয়া আর তার প্রায় ৯ বছর পর ২০১৫ সালে স্বপ্ন পূরণ হল সকারুদের। সিডনির অলিম্পিক স্টেডিয়ামে এশিয়ান কাপের ফাইনালে দক্ষিণ কোরিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়ে এশিয়া ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট লাভ করল অস্ট্রেলিয়া।

টানটান উত্তেজনাপূর্ন ফাইনালের লড়াইটা হয়েছে হাড্ডাহাড্ডিই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণের দারুণ জমজমাট এই ম্যাচে শুরু থেকেই প্রাধান্য নিয়ে খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। খেলার ৪৫ মিনিটে দারুণ এক গোলে অস্ট্রেলিয়াকে ১-০ গোলে এগিয়ে দেন মাসিমো লোঙ্গো। অবশ্য নাটকীয়ভাবে রেগুলেশন টাইমের ৯১ মিনিটে সমতা ফেরান কোরিয়ান স্ট্রাইকার হিউং মিন সন। এরপর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। আর অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটে জয় সূচক গোল করে অস্ট্রেলিয়ার অধরা স্বপ্ন পূরণ করেন জেমস ট্রইসি।

পাঁচ বছর পর ফের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের মালকিন সেরেনা উইলিয়ামস

জয়ের মুহুর্তে সেরেনা। ছবি- অসওপেন ডট কম্‌ ।
মারিয়া শারাপোভা কোনও গ্রান্ডস্ল্যাম টূর্ণামেন্টের ম্যাচে হারাতে পারেননি তাকে। আর সেই রেকর্ড বজায় রেখেই ২০১৫ এর প্রথম গ্রান্ডস্ল্যাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতে নিলেন মার্কিন শীর্ষ বাছাই সেরেনা উইলিয়ামস। আজ মেলবোর্ন পার্কে ফাইনালে রুশ তারকা শারাপোভার বিপক্ষে সেরেনার জয়টি এসেছে -,-(/)গেমেএই জয়ের ফলে সেরেনা, কিংবদন্তি টেনিস তারকা মার্টিনা নাদ্রাতিলোভা ক্রিস এভার্টের ১৮ গ্র্যান্ডস্ল্যাম জয়ের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন। সেরেনার ট্রফি ক্যাবিনেটে এখন ১৯ টি গ্রান্ডস্ল্যাম খেতাব। সর্বোচ্চ গ্র্যান্ডস্ল্যাম জয়ের রেকর্ড গড়তে সেরেনার সামনে এখন শুধুমাত্র স্টেফিগ্রাফস্টেফি মোট ২২টি গ্র্যান্ডস্ল্যাম জিতে এখনও অবধি শীর্ষে। এটি সেরেনা উইলিয়ামসের ষষ্ঠ অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জয়। 

বলিউডে এবার মহম্মদ আজজারউদ্দিন

মহম্মদ আজজারউদ্দিন। ছবি গুগল।
মিলখা সিং, মেরি কম, মহেন্দ্র সিং ধোনিকে নিয়ে সিনেমা হয়েছে বলিউডে। যার মধ্যে মিলখা সিং-এর উপর বানানো ভাগ মিলখা ভাগ ও মেরিকমের জীবনীর উপর বানানো চলচিত্র মেরিকম মুক্তি পেয়েগেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই মুক্তি পাচ্ছে ধোনি। এবার পালা আজহারউদ্দিনের।  আর আজহারের জীবনি নিয়ে সিনেমা বানানোর কাজ শুরু করে দিয়েছেন একতা কাপুরের বালজী প্রোডাক্‌শন। আজহারের চরিত্রে অভিনয় করার কথা ইমরান হাশমির। ইমরান হাশমির পাশাপাশি প্রাচী দেশাইকে দেখা যেতে পারে আজহারের প্রথম স্ত্রী নওরীনের ভূমিকায়। এছাড়াও শোনা যাচ্ছে সঙ্গীতা বিজলানির চরিত্রে অভিনয় করার জন্য করীনা কাপুরের সাথে কথা-বার্তা অনেক দূর এগিয়েছে।

 ছবিতে আজহারের ক্রিকেটীয় ক্যারিয়ারের পাশাপাশি উঠে আসবে তাঁর ব্যাক্তিগত জীবনও। কারণ আজহারের জীবনের দুটি ইনিংসই উত্থান-পতন আর বৈচিত্র্যে ঠাসাদীর্ঘদিন ভারতকে নেতৃত্ব দিয়েছেন,আবার ম্যাচ গড়াপেটার কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে ক্রিকেট থেকে নির্বাসিত হতে হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে অন্যতম সেরা এই ক্রিকেটারকে। যাঁর ফিল্ডিং এবং অসাধারন ব্যাটিং স্টাইল এখনও বহুল চর্চিত। ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর পরে এসেছেন রাজনীতিতেও। ব্যাক্তিগত জীবনও খুব একটা সুখের ছিলনা আজ্জুর। প্রথম স্ত্রী নওরীনের সঙ্গে তালাক। তারপর বলিউড অভিনেত্রী সঙ্গীতা বিজলানিকে বিয়ে। মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ছেলে আয়াজের মৃত্যু। বাস্তবেই আজ্জুর জীবন যেন একটা রোমাঞ্চকর সিনেমার চিত্রনাট্য। আর এই বাস্তব চিত্রনাট্যকেই সিনেমার রূপ দেবেন পরিচালক টনি ডিসুজা।

এশিয়ান কাপে নাটকীয়ভাবে বিদায় জাপান ও ইরানের

ছবি- গুগল
এশিয়ান কাপ ফুটবলের শেষ আটে গতকাল একই সঙ্গে বিদায় নিলো জাপান এবং ইরান। আরব আমীরশাহির কাছে হারল জাপান আর ইরানকে হারাল ইরাক। তবে আরবের কাছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন জাপানের হেরে এশিয়া কাপ থেকে বিদায় নেওয়াটা একটা বড় অঘটন। ১৯৯৬ সালে ফাইনাল খেলার পর যারা আর এশিয়া কাপের সেমিফাইনালেই পৌঁছাতে পারেনি,সেই আরবিয়ানরাই নাটকীয়ভাবে টাইবেকারে ৫-৪ গোলে হারিয়ে দিল সামুরাইদের। সিডনিতে নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে ড্র থাকায় খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। জাপানের শিনজি কাগাওয়া ও কেইসুকে হোন্ডা পেনাল্টিতে গোল করতে ব্যর্থ হয়।

অন্যদিকে ক্যানবেরায় ইরান-ইরাকের ম্যাচেটি ছিল আরও  নাটকীয়তাপূর্ন। সেখানেও নির্ধারিত সময়ের খেলার ফলাফল ছিল ১-১। মূল নাটক শুরু হয় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময় চলাকালীন দু-দুবার এগিয়ে যায় ইরাক। ইরানের মেহেরদাদ দুবার হলুদ কার্ড দেখার ফলে দশ জনের দল নিয়েও দুবারই সমতা ফিরিয়া আনে ইরান। অতিরিক্ত সময়ের শেষে ৩-৩ স্কোরলাইন থাকার পর খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। টাইব্রেকারেও ফলাফল ৫-৫ থাকায় খেলা গড়ায় সাডেন ডেথে। অবশেষে সাডেন ডেথে ৭-৬ গোলে চূড়ান্ত নাটকীয়ভাবে সেমিফাইনালের দরজা খুলে নেয় ইরাক। এই জয়ের ফলে আগামী ২৬ শে জানুয়ারী স্টেডিয়াম অস্ট্রেলিয়াতে, দক্ষিণ কোরিয়ার মুখোমুখি হবে ইরাক আর ২৭শে জানুয়ারী দ্বিতীয় সেমিফাইনালে নিউ ক্যাসেল স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ ইউনাইটেড আরব আমিরশাহী।    

অস্ট্রেলিয়ান ওপেন –এর টুকিটাকি

আজ থেকে শুরু হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। মেলবোর্ন শহরের মেলবোর্ন পার্ক স্টেডিয়ামে বসবে বছরের প্রথম টেনিস গ্র্যান্ডস্লাম টূর্ণামেন্টটি।
বাংলাজিনের দেওয়ালে আমরা জেনে নি অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের কিছু টুকিটাকি তথ্য -
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন প্রথম শুরু হয় ১৯০৫ সালে।
১৯৮৮ সালের আগে অবধি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেলা হত ঘাসের কোর্টে । ১৯৮৮ সাল থেকে হার্ড কোর্টে খেলা শুরু হয়। যারমধ্যে ২০০৭ সাল অবধি রিবাউন্ড এস হার্ড কোর্টে আর ২০০৮ সাল থেকে এখনও অবধি প্লেক্সিকুশান হার্ড কোর্টে খেলা হয়।

দর্শক সমাগমের বিচারে বাকি তিনটে গ্রান্ডস্লামের তুলনায় অস্ট্রেলিয়ান ওপেন সবার ওপরে।

সর্বশেষ অস্ট্রেলীয় হিসেবে ১৯৭৬ সালে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পুরুষ সিঙ্গলস জেতেন মার্ক এডমন্ডসন

সব মিলিয়ে পুরুষ বিভাগে সবচেয়ে বেশি ছয়বার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতেছেন রয় এমারসন
মহিলা দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এগারোবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতছেন মার্গারেট কোর্ট।

১৯৫৩ সালে মাত্র ১৮ বছর২ মাস বয়সে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে পুরুষদের সিংলস অস্ট্রেলিয়ান ওপেন  চ্যাম্পিয়ন কেন রোজওয়েল। ১৯৭২ সালে আবার এই কেন রোজয়েলই ( ৩৬ বছর, ২মাস) এই খেতাব জিতে সবচেয়ে বেশি বয়সে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন  চ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেকর্ডও গড়েন

এবার টুর্নামেন্ট জুড়ে ব্যবহৃত হবে ৪৮ হাজার টেনিস বল

পুরুষ ও মহিলা সিঙ্গলস চ্যাম্পিয়নরা পাবে ৩১ লাখ ডলার প্রাইজমানি, রানার্সআপরা পাবে সাড়ে ১৫ লাখ ডলার করে

টানা দু’বার বর্ষসেরার সন্মান ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর

সব অপেক্ষার অবসান। বিশ্ব ফুটবলের সমস্ত জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে লিওনেল মেসি ও ম্যানুয়েল নয়্যারকে পেছনে ফেলে টানা দ্বিতীয় বছরের জন্য ফিফার ২০১৪ সালের বর্ষসেরা ফুটবলার (ব্যালন ডিঅর) পুরষ্কার জিতে নিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো।
২০১৪ সালের ব্যালন ডিঅর পুরষ্কারের দৌড়ে ছিলেন চার বারের ব্যালন ডিঅর এর বিজয়ী লিওনেল মেসি ও বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন জার্মান দলের গোলকিপার ম্যানুয়েল নয়্যার। তবে ভোটের অঙ্কে এই দুজন কেই ছাপিয়ে গিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের জন্য বিশ্বের সেরা ফুটবলারের শিরোপা ছিনিয়ে নিলেন সি.আর সেভেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৩৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ ভোট দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লিওনেল মেসি পেয়েছেন ১৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট আর ম্যানুয়েল নয়্যার পেয়ছেন ১৫ দশমিক ৭২ শতাংশ ভোট
পর পর দুবার ব্যালন ডিঅর জিতে উচ্ছসিত রোনাল্ডো জানান আমাকে যারা ভোট দিয়েছেন তাদেরকে অনেক ধন্যবাদ। আমার এই বছরটা অবিশ্বাস্য। আমি যে কাজটা করছি সেটাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। প্রতিদিন নিজেকে আরও উন্নত করতে চাই। আমি কখনই ভাবিনি যে এই বারও আমি এই ট্রফিটা ঘরে তুলতে পারব। আমি পৃথিবীর অন্যতম সেরা ফুটবলার হতে চাই
এক নজরে ফিফার বর্ষসেরার পদক তালিকা হল
বর্ষসেরা ফুটবলার ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো। 
বর্ষসেরা মহিলা ফুটবলার নাদিনে কেসলার
বর্ষসেরা কোচ জোয়াকিম লো।
বর্ষসেরা মহিলা কোচ রালফ কেলারম্যান।
ফিফা পুসকাস অ্যাওয়ার্ড (বছরের সেরা গোল) জেমস রডরিগেজ
ফিফা প্রেসিডেন্সিয়াল অ্যাওয়ার্ড জাপানের বর্ষীইয়ান সাংবাদিক হিরোশি কাগাওয়া।

ফিফা বর্ষসেরা টিম
গোলকিপার - ম্যানুয়েল নয়্যার।
ডিফেন্ডার ফিলিপ লাম, সার্জিও রামোস, দাভিদ লুইজ, থিয়াগো সিলভা।
মিডফিল্ডার অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া, টনি ক্রুস, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।
ফরোয়ার্ড ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো, লিওনেল মেসি, আর্জেন রবিন।

“মেসি,রোনাল্ডো নয়,আমার পছন্দ নয়্যার” -ডিয়েগো ম্যারাডোনা

ছবি-গুগল
লিওনেল মেসি, ম্যানুয়েল নয়্যার নাকি ফের ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো। ফিফা-ব্যালন ডিঅরের সোনালি ট্রফিটা যাবে কার হাতে? আর কিছুক্ষণের মধ্যেই জুরিখের ঝলমল মঞ্চেই এই প্রশ্নের জবাবটা মিলবে।
সারা বিশ্ব জুড়ে আপামর ফুটবল প্রেমীদের নজর থাকবে আজকে জুরিখে অনুষ্ঠিত ফিফার অ্যানুয়াল অ্যাওয়ার্ড উদযাপনের মঞ্চে। সেখানেই দেখা যাবে কে পাবেন গত বছরের পারফরম্যান্সের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্বীকৃতি।
ফিফার বর্ষসেরার স্বীকৃতির অধিকারী কে হবে তাই নিয়ে নানা মুণির নানা মত। আমরা এক ঝলকে দেখে নেব কয়েকজন ফুটবল মহারথীর এবারের বর্ষসেরার পছন্দের তালিকা
মেসি,রোনাল্ডো নয়,আমার পছন্দ নয়্যার। এবার এটা তারই পাওনা
ডিয়েগো ম্যারাডোনা।
বিশ্বকাপজয়ী দলের কারও পাওয়া উচিত। আমি চার বছর আগেও বলেছিলাম, স্পেনের কারও জেতা উচিত ছিল। এবার বলছি, জার্মানির কারও জেতা উচিত
মিশেল প্লাতিনি।
রোনাল্ডো গত বছর যা করছে তা অবিশ্বাস্য। সে যেভাবে গোল করছে তা আমার কিংবা আমার আগের সময়ে চিন্তা করাও যেত না। এটা তাই তারই প্রাপ্য
রোনাল্ডো (ব্রাজিল)।
মেসি-রোনাল্ডো দুজনই অসাধারণ ফুটবলার। কিন্তু বিশ্বকাপ বিবেচনায় নয়্যারকেই আমার পছন্দ
জিকো।
আমি তো মেসি ছাড়া অন্য কাউকে ট্রফি হাতে দেখছি না

আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।

ঘোষিত ভারতের বিশ্বকাপ দল

ছবি-গুগল
আসন্ন ক্রিকেট বিশ্বকাপের দল ঘোষনা করলো বিসিসিআই। স্বাভাবিক ভাবেই এই বিশ্বকাপেও ভারতীয় দলের অধিনায়কত্ব করতে দেখা যাবে মহেন্দ্র সিং ধোনি কে। আর সহ-অধিনায়কের দায়িত্বে থাকবেন বিরাট কোহলি। তবে সবচেয়ে বড় চমক অক্ষ প্যাটেল আর স্টুয়ার্ট বিনির বিশ্বকাপ দলে ঢুকে পড়া। তরুণ মুখ স্টুয়ার্ট বিনি ও অক্ষর প্যাটেলকে বিশ্বকাপ দলে রেখে খানিকটা চমক দিলেন ভারতীয় দলের নির্বাচকেরা।
স্টুয়ার্ট বিনি ও অক্ষর প্যাটেল সুযোগ পেলেও ভাগ্য খুললোনা যুবরাজ সিং এর। ২০১১ বিশ্বকাপের টুর্নামেন্ট-সেরা যুবরাজ সিং রঞ্জি ট্রফিতে টানা তিনটি সেঞ্চুরি করেও মন গলাতে পারলেননা ভারতীয় নির্বাচকদের। যুবরাজের সাথে রবিন উথাপ্পা এবং মুরালি বিজয়ও উপেক্ষিত রয়ে গেলেন আসন্ন বিশ্বকাপ দলে। অন্যদিকে চোট থাকা স্বত্বেও ভারতীয় দলে ডাক পেয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা। চোটের কারণে ইশান্ত শর্মা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চতুর্থ টেস্টে না থাকলেও আছেন বিশ্বকাপ দলে।
ইশান্তের সঙ্গে ভারতের পেস আক্রমণে থাকবেন উমেশ যাদব, ভুবেনশ্বর কুমার ও মোহাম্মদ সামি। ভারতের স্পিন অ্যাটাকের দায়িত্বে থাকবেন রবিচন্দন অশ্বিন। তবে বরাবরের মতোন এই বিশ্বকাপেও ভারতের প্রধান অস্ত্র ব্যাটিং।শিখর ধাওয়ান, অজিঙ্কা রাহানে,রোহিত শর্মা,বিরাট কোহলি,ধোনি,অমবাতি রাইডু ও সুরেশ রায়না থাকবেন প্রতিপক্ষের বোলারদের পরীক্ষা নিতে।
প্রসঙ্গত আগামী ১৫ই ফেব্রুয়ারি, রবিবার অ্যাডিলেডে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২০১৫ বিশ্বকাপের যাত্রা শুরু করবে ধোনি বাহিনী।
ভারতের বিশ্বকাপ দল:

মহেন্দ্র সিং ধোনি (অধিনায়ক), শিখর ধাওয়ান, অজিঙ্কা রাহানে, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা,সুরেশ রায়না,আমবাতি রাইডু, রবীন্দ্র জাদেজা,অক্ষর প্যাটেল,স্টুয়ার্ট বিনি,রবিচন্দন অশ্বিন,মোহাম্মাদ সামি,উমেশ যাদব,ভুবনেশ্বর কুমার ও ইশান্ত শর্মা।

টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন ধোনি

ছবি গুগল।
নিজের টেস্ট কেরিয়ারের ইতি টানলেন ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। সবাইকে অবাক করে দিয়ে আজকে মেলবোর্ন টেস্ট শেষে নিজের অবসরের কথা বোর্ড কে জানিয়েদেন ধোনি। তার পরই বিসিসিআই এক বিবৃতে জানায় টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নিচ্ছেন ধোনি। তবে টেস্ট থেকে অবসর নিলেও ওয়ান ডে ও টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন ধোনি

মঙ্গলবার ধোনির এই অবসরের ঘোষনা গোটা ক্রিকেট মহলের কাছে একটা বড় সাপ্রাইজ। কারন গত কাল অবধি মাহির এই সিদ্ধান্তের কথা ঘুণাক্ষরেও কেউ টের পায়নি। এদিন অস্ট্রেলিয়ার সাথে ম্যাচ ড্র করার পরে ড্রেসিং রুমে ফিরেই ভারতীয় টিমের সবাইকে চমকে দিয়ে টেস্ট ক্রিকেট থেকে নিজের অবসরের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন তিনি।

মহির এই অবসরের পরই তাঁর উত্তরসুরি কে হবেন তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়ে গেছে। যদিও বোর্ড সূত্রে খবর,অ্যাডিলেট টেস্টের মতোন আগামী সিডনি টেস্টেও অধিনায়কের দায়িত্ব সামলাবেন বিরাট কোহলি। চলতি টেস্ট সিরিজে অ্যাডিলেডে প্রথম টেস্টে বিরাটের নেতৃত্ব যথেষ্ট প্রশংসিতও হয়েছিল।

এখনও অবধি ভারতের সব থেকে সফলতম অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। অসম্ভব ঠান্ডা মাথায় অধিনায়কের দায়িত্ব সামলানোর জন্য তাঁকে ক্যাপ্টেন কুল আখ্যাও দেওয়া হয়ে থাকে। ক্যাপ্টেন কুলের নেতৃত্বে মোট ৬০টি টেস্ট খেলেছে ভারত। তার মধ্যে জয় এসেছে ২৭টি ম্যাচে। তবে মাহির সবথেকে বড় সাফল্য হল তাঁর নেতৃত্বেই ২০০৭-এ টি-টোয়েন্টি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ২০১১ বিশ্বকাপ জিতেছে ভারত। মাহির জমানাতেই আইসিসি টেসস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ স্থান দখল করে টিম ইন্ডিয়া।

এক নজরে ধোনির টেস্ট কেরিয়ার সর্ব মোট টেস্ট খেলেছেন ৯০টি। ইনিংস ১৪৪টি। মোট রান ৪৮৭৬। সর্বোচ্চ রান ২২৪। অপরাজিত থেকেছেন ১৬ বার। শতরান করেছেন ৬টি। অর্ধশত রান ৩৩টি। ব্যাটিং গড় ৩৮.০৯। স্ট্রাইক রেট ৫৯.১১। ক্যাচ ২৫৬টি। স্টাম্প করেছেন ৩৮টি।

এভারেস্ট চূড়ায় স্থান পাবে হিউজের ব্যাট

ছবি- স্পোর্টস এনডিটিভি.কম 
ফিলিপ হিউজ এর প্রয়াণের প্রায় এক মাস অতিবাহিত।সারা বিশ্ব বিভিন্ন ভাবে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন প্রয়াত এ অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানকে। সেই মর্মেই টুইটারে শুরু হয় হ্যাশট্যাগ পুট আউট ইয়োর ব্যাটস এর শোক প্রকাশ, যাতে অসংখ্য মানুষ অংশ নিয়েছেন। তবে হিউজকে এবার স্মরণ এর ভিন্ন পন্থা নিলেন নেপাল ক্রিকেট বোর্ড। এভারেস্টের চূড়ায় স্থান পেতে চলেছে হিউজের ব্যবহৃত ব্যাটটি।
বিষয়টি নিয়ে এক প্রস্তাব পেশ করেছে, ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব নেপাল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার(সিএ) কাছে।  শুক্রবার সিএ চেয়ারম্যান ওয়ালি এডওয়ার্ডস বিষয়টি নিশ্চিত করেন।তিনি  আরও জানান,২০১৫ এর পর্বত আরোহণ মৌসুমে (মার্চ-এপ্রিল) এভারেস্টের চূড়ায় নেওয়া হবে হিউজের ব্যাট।  ফিলিপ হিউজ এর স্মরণে নেপালে ৬৩ ওভারের একটি ম্যাচও আয়োজন করা হচ্ছে বলে যানা গেছে।

সূত্র: আইএএনএস

আইএসএল-এ ভর করে মাদ্রিদ পারি দিতে চলেছে অর্ণব মণ্ডল

অ্যাথলেটিকো দে কোলকাতার জার্সিতে অর্ণব মণ্ডল। ছবি গুগল।
ইন্ডিয়ান সুপার লিগে দুরন্ত পারফর্মেন্স বিদেশের রাস্তা খুলে দিল ইস্টবেঙ্গল ও অ্যাথলেটিকো দে কোলকাতার সেন্টার ব্যাক অর্ণব মণ্ডলের সামনে। অ্যাথলেটিকো দে কোলকাতার মাদার টিম অ্যাথলেটিকো দে মাদ্রিদের সাথে নাম জুড়তে চলেছে এই বাঙালি ডিফেন্ডারের। শোনা যাচ্ছে পরের মরসুমেই অর্ণব কে সই করাতে চায় এই মরসুমের লা লিগ চ্যাম্পিয়নরা।
গোটা আইএসএল জুড়ে এডিকের রক্ষণ প্রায় একার হাতে সামলেছেন তিনি। আর তাঁর এই অসাধারণ পারফর্মেন্সের খবর ফলাও করে ছেপেছে স্প্যানিশ মিডিয়া। তারই জেড়ে বিদেশে খেলার স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে কোলকাতার ছেলে অর্ণব মণ্ডলের। এই খবর শুনে উচ্ছ্বসিত সৌরভ গাঙ্গুলি জানিয়েছেন অ্যাথলেটিকো দে মাদ্রিদ অর্ণব কে খেলাতে চায়। ভারতীয় ফুটবলের জন্য এটা একটা অসাধারণ খবর। আশা করব আইএসএল-এর পরের মরসুমেও আমরা অর্ণবের মতো আরও কিছু ট্যালেন্ট তুলে আনতে পারব। তবে কয়েকটা সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ ২৫ বছর বয়সী অর্ণব কে তাদের বি টিমে সই করাতে চাইছে। অ্যাথলেটিকোর বি টিম স্পেনের তৃতীয় ডিভিশনে খেলে। অর্ণব অ্যাথলেটিকোর বি টিমে খেললেও এতে ভারতীয় ফুটবলারদের মোটিভেশন যে অনেক গুন বেড়ে যাবে  তাতে কোনও সন্দেহর অবকাশ নেই।

প্রসঙ্গত মোহামেডানের হয়ে কেরিয়ার শুরু অর্ণবের। ২০১০ সালে প্রয়াগ ইউনাইটেডের হয়ে প্রথম আই লিগ খেলা। তারপর ২০১২ সালে সই ইস্টবেঙ্গলে ও ২০১৪ তে অ্যাথলেটিকো দে কোলকাতার হয়ে আইএসএল। আর সবকিছু ঠিকঠাক চললে ২০১৫ তে অর্ণব কে দেখা যাবে অ্যাথলেটিকো দে মাদ্রিদের রক্ষণের দায়িত্বে।

সূত্রঃ www.sportskeeda.com

আইএসএল-এর অ্যাওয়ার্ড তালিকা

এলানো ব্লুমার। ছবি গুগল।
৮ গোল করে ট্যুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে গোল্ডেন বুট অ্যাওয়ার্ড জিতলেন চেন্নাইয়ান এফসি-এর স্ট্রাইকার এলানো ব্লুমার।

ইয়ান হিউম। ছবি গুগল।
 ৫ গোল করে এবং কেরালাকে ফাইনালে তুলে গোল্ডেন বল অ্যাওয়ার্ড জিতলেন কেরল ব্লাস্টার্স-এর অধিনায়ক ইয়ান হিউম।

সন্দেশ ঝিংগান। ছবি গুগল।
ট্যুর্নামেন্টের এমার্জিং প্লেয়ার অ্যাওয়ার্ড পেলেন কেরল ব্লাস্টার্স-এর নির্ভরযোগ্য ভারতীয় ডিফেন্ডার সন্দেশ ঝিংগান।

জান সেডা। ছবি গুগল।
 প্রত্যাশা মতোই গোলন্ডেন গ্লাভস অ্যাওয়ার্ড জিতলেন গোয়ার চেক গোলকিপার জান সেডা।

কোস্তাস কাতসৌরানিস। ছবি গুগল।
এফসি পুণের গ্রিক মিডফিল্ডার কোস্তাস কাতসৌরানিস অ্যাটলেটিকো দে কোলকাতার বিরুদ্ধে ৪০ গজ দূর থেকে করা অনবদ্য গোলের জন্য জিতেনিলেন গোল অব দ্যা লিগ অ্যাওয়ার্ডটি।

জান স্টোঁহানজল। ছবি গুগল।
মুম্বই সিটি এফসি-এর জান স্টোঁহানজল পেলেন ফিটেস্ট প্লেয়ার অব দ্যা লিগ অ্যাওয়ার্ড।

লুইস গার্সিয়া। ছবি গুগল।
 সবচেয়ে বেশি ফ্যান ফলোয়িং এর জন্য মোস্ট এক্সসাইটিং প্লেয়ার অব দ্যা লিগ, অ্যাওয়ার্ডটির মালিক হলেন চ্যাম্পিয়ন অ্যাটলেটিকো দে কোলকাতার অধিনায়ক লুইস গার্সিয়া।

আলেসান্দ্রো দেল পিয়েরো। ছবি গুগল।
ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড। এই ট্রফিটি পকেটে ফুটবলের রাজপুত্র ইতালির সর্বকালের অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার ও দিল্লি ডায়নামোসের মার্কি ফুটবলার আলেসান্দ্রো দেল পিয়েরো।

কেরলা ব্লাস্টার্স-এর সাপোটার্স। ছবি গুগল।
সবচেয়ে বেশি সাপোর্টার মাঠে আসার জন্য বেস্ট ফ্যান অ্যাওয়ার্ডটির দাবীদার হল কেরলা ব্লাস্টার্স।